বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০১৫

শিশুর হাতে ইন্টারনেট: অভিশাপ না আশীর্বাদ?

নিজের পছন্দের সিনেমার সিডি কেনার জন্য অথবা রেফারেন্স বইয়ের জন্য কষ্ট করে দোকানে যাওয়া, চিঠি পাঠানোর জন্য পোস্ট-অফিসে দৌড়ঝাঁপ করা-এসবই এখন সেকেলে।
কারণ একটা মাত্র ক্লিকেই সামনে হাজির হয়ে যাবে পুরো বইয়ের ভাণ্ডার। এক ক্লিকেই চিঠি উড়ে যাবে হাজার মাইল। আজকের এই যুগে ব্যস্ততার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জীবনকে সহজ থেকে সহজতর করে দেয়ার প্রচেষ্টাগুলোও। আর তাই আজ এই বিশাল বিশ্ব যেন এই ক্ষুদ্র হাতের মুঠোয়।
কিন্তু ওই যে! আবারো সেই চিরায়ত বাণী।প্রত্যেকটি মুদ্রারই দুটো পিঠ থাকে। হাতের মুঠোয় ক্ষমতা থাকলে তার বিভিন্ন চমকের সাথে সাথে ভয় থাকে তার অপব্যবহারেরও। আর ঠিক এই ভয়টাই বাস্তব হয়ে দাঁড়িয়েছে এই একবিংশ শতাব্দির অদ্ভুত বিস্ময় ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে। আর এই ভয়ের একটি বড় অংশ জুড়ে রয়েছে ‘শিশুদের নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার’-এর বিষয়টি।
বর্তমানে বাচ্চাদের লালন-পালনের ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের চিন্তার ঝুলিতে যুক্ত হয়েছে নতুন বিষয়-ইন্টারনেট। হ্যাঁ! ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তা হোক কী পারদর্শিতা-বড়দের চেয়ে কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই বাচ্চারা।
মা-বাবার সাথে পাল্লা দিয়ে এখন শিশুরাও সময়ে-অসময়ে ব্যবহার করছে ইন্টারনেট। সেটা স্কুলের প্রজেক্টের উদ্দেশ্যে হোক কিংবা নিজের পছন্দের কোনো গেম আর সিনেমা ডাউনলোডের জন্য। 'ইন্টারনেট' আজ শিশুর জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।

ব্রডব্যান্ড-ওয়াইফাইয়ের এই যুগে ইন্টারনেটে ব্রাউজ করা ঠিক পুতুল-গাড়ি দিয়ে খেলার মতই ছেলেখেলা। ছেলেখেলা হলেও অতটা সামান্য নয় ব্যাপারটি। বাবা-মা সন্তানের হাতে খেলনা তুলে দিয়ে যেভাবে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন, ইন্টারনেট-সংযোগ সুবিধা দিয়ে ঠিক ততোটাই চিন্তায় থাকেন।
কেননা ইন্টারনেট এমন এক জাদুরছড়ি যার প্রভাবে পুরো একটি ভবিষ্যৎ জাতি গড়াও যেমন সম্ভব তেমনি ধ্বংস করে দিতেও সময় লাগবে না। আর আজকের যুগে এই ধ্বংস ব্যাপারটাই কেন যেন প্রকট হয়ে দেখা দিচ্ছে।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন ভুল তথ্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অনেক শিশু-কিশোর-তরুন নিজেদের ঠেলে দিচ্ছে নানা অন্যায়-অপকর্মের দিকে। যার ফলে তারা ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে নৈতিকতা-মূল্যবোধ থেকে।
তাই তাদের নিজেদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য,পরিবারের ভালোর জন্য এবং সর্বোপরি দেশের উন্নতির জন্য তাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে ইন্টারনেটের ভালো দিকটির সাথে আর এরই সাথে তার মাঝে প্রবেশ করিয়ে দিতে হবে ভালো-খারাপের মাঝের পার্থক্য।
তবে তাদের খারাপের হাত থেকে রক্ষা করতে গিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার একেবারেই বন্ধ করে দেয়াটাও হবে বোকামি। কেননা এর ফলে যেমন তারা জীবনযুদ্ধে পিছিয়ে পড়বে তেমনি হঠাৎ করে ইন্টারনেটের ব্যবহার বন্ধ করার ফলে তারা হয়ে উঠতে পারে বেপরোয়া,লাগামহীন।
বন্ধু হয়েই আগলে রাখুন :
শিশুদের সাথে জড়িত প্রত্যেকটি বিষয়ই সামাল দিতে হয় খুব সতর্কতার সাথে।একটু অসাবধানতা তাদের মানসিক বিকাশের পথে ভয়ঙ্কর বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর শিশুর যেকোন পছন্দের ব্যপারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যপারটি কিছুটা স্পর্শকাতরই বটে।
বাবা-মায়ের মনে জাগা শিশুদের ‘ইন্টারনেট-ব্যবহার’ সম্পর্কীয় কিছু সাধারণ প্রশ্নের বিষয়ে চ্যাম্পস টোয়েন্টিওয়ান ডটকম কথা বলেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাসিরুল্লাহ সাইকোথেরাপী ইউনিটের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট হাজেরা খাতুন-এর সঙ্গে।
* শিশুরা ইন্টারনেটে কী করছে বা দেখছে তা জানার জন্য অভিভাবকদের কি তাদের পাশে বসে থাকা উচিত?
হাজেরা খাতুন: না। কারণ সারাক্ষণ নজরদারিতে রাখলে তারা অস্বস্তিবোধ করবে। তাদের মাঝেমাঝে নিজেদের জন্য স্পেস বা সময় দেয়া প্রয়োজন।
* যদি কখনো দেখা যায় যে তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এমন কিছু করছে বা দেখছে যা তাদের করা উচিত নয় সে ক্ষেত্রে কী শাসন করা উচিত?
হাজেরা খাতুন: যদি বকাঝকা করা হয় তাহলে ওই সময়টাতে হয়তো বাচ্চাটিকে থামিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু এর ফলে তার মাঝে ধারণা জন্মাবে যে এখানে এমন কিছু একটা আছে যেটা তাকে পরে জানতে হবে এবং সে ঠিকই অগোচরে তা পরে জেনে নিবে।
* বাবা-মা দুজনেই চাকরির প্রয়োজনে প্রায় সারাদিনই বাইরে থাকছেন। সেক্ষেত্রে বাবা-মা সন্তানের এই বিষয়টি কিভাবে মোকাবেলা করবেন?
হাজেরা খাতুন: এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসঙ্গ। এটা ঠিক যে আমাদের জীবনটা খুবই ব্যস্ত ও ক্লান্তিকর। তাই এক্ষেত্রে সবচে জরুরি হল বাবা-মায়ের সন্তানের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম মেইন্টেইন করা। দিনের মাঝে যতোটুকু সময়ই মা-বাবা বাচ্চাকে দেননা কেন ওই সময়ের মাঝেই তাকে খারাপ-ভাল এই ধারণা দিতে হবে। আরেকটি জরুরি ব্যাপার হল মা-বাবার অনুপস্থিতিতে বাচ্চাটি কার তত্ত্বাবধানে থাকছে। অবশ্যই নির্ভরযোগ্য কারো কাছেই তাকে রাখা উচিত। তবে সারাক্ষণ এই ব্যাপারে চিন্তিত থাকলে চলবেনা কেননা শিশু ইন্টারনেট ব্যবহার করে শুধু খারাপ কিছুই তো আর শিখবেনা, ভাল কিছুও তো শিখবে।
* অনেক সময় দেখা যায় যে হয়তো শিশুরা না বুঝেই ইন্টারনেটে এমন অনেক কিছু দেখে ফেলল যা তার দেখা উচিত না সেক্ষেত্রে বাবা-মায়ের করনীয় কি?
হাজেরা খাতুন: অবশ্যই এক্ষেত্রে বাবা-মাকে প্রথমেই ইন্টারনেট সিকিউরিটি সিস্টেমটি ব্যবহার করতে হবে। শিশুটি যাতে তার উপযোগী সাইটগুলো পরিদর্শনের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। আর তারপরও যদি কোনভাবে দেখেই ফেলে তবে সেক্ষেত্রে যে বিষয়টি সবচেয়ে জরুরি, তা হল সে কি সেটার কোনো প্রয়োগ তার জীবনে করছে কিনা বাবা-মায়ের তা পর্যবেক্ষণ করা, আর অবশ্যই তাকে তার ভুলগুলো সম্পর্কে বুঝানো।
* তাহলে ইন্টারনেটের ব্যবহার শিশুর জন্য কেমন হওয়া উচিত?
হাজেরা খাতুন: সর্বপ্রথম শিশুকে বুঝতে হবে। বাবা মাকে তার জায়গায় নেমে এসেই, তার বন্ধু হয়েই সন্তানের আনন্দ-চাওয়াগুলো বুঝতে হবে। ইন্টারনেটের ব্যবহার একদম বন্ধ করে দেয়া যাবেনা, তা সম্ভবও না। তবে তাকে তার উপযোগী বিষয়গুলো নিয়ে ধারণা দেয়া, শিশুদের জন্য যেসব সাইট-ব্লগ আছে সেসবের সাথে তাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া উচিত।
মনে রাখতে হবে,বাবা-মায়ের একটি অসতর্ক কদম বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে পুরো পরিবার এমনকি পুরো জাতির জন্যও। তাই বন্ধু হয়েই শিশুর দিকে বাড়িয়ে দিতে হবে হাত।

Delete হয় না এমন ফাইল বা ফোল্ডার কে Delete করুন খুব সহজে

Delete হয় না এমন ফাইল বা ফোল্ডার কে Delete করুন খুব সহজে (আপনার মেমোরি কার্ড, পেন ড্রাইভ ও কম্পিউটার থেকে)।
>> আপনার কম্পিউটার এর হাইড ফাইল বা ফোল্ডার ডিলিট করতে পারছেন না ? মেমোরি, পেনড্রাইভ বা কম্পিউটার এ ভাইরাসে আক্রান্ত করেছে এবং এমন কিছু ফোল্ডার তৈরি হয়েছে যা আপনার পক্ষে ডিলিট করা সম্ভাব না ? তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্য। হা বন্ধুরা আমি আজ আপনাদের আমনি একটি সফটওয়্যার শেয়ার করব জার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটার, মেমোরি কার্ড বা পেনড্রাইভ এর হিডেন ফাইল গুলো খুব সহজেই ডিলিট করতে পারবেন। ভয় পাবেন্না তেমন বড় কোন সফটওয়্যার না, মাত্র 1.2 MB । সফটওয়্যার টির নাম Unlocker তাহলে এখনি ডাউনলোড করুন এবং ডিলেট হয়না এমন ফাইল বা ফোল্ডার ডিলেট করুন।
যেভাবে Delete করবেন
প্রথমে সফটওয়্যার টি আপনার কম্পিউটার এ ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন।
এবার যে ফাইল বা ফোল্ডার টি ডিলিট করবেন সেটার উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Unlocker এ ক্লিক করুন।
এবার No Action এ ক্লিক করে Delete সিলেক্ট করুন এবং ওকে ক্লিক করুন।
এবার কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন দেখুন আপনার ফাওল বা ফোল্ডার টি delete হয়ে গেছে। ( ডিলিট করার পদ্ধতি টা আপনার ফাইল বা ফোল্ডার এর উপর ভিত্তি করে একটু ভিন্ন ও হতে পারে।)
স্কিন সর্ট দিতে চেয়ে ছিলাম।
নেট টা একটু ট্রাবল করায় দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত। যদি কার বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে জানাবেন।

সোমবার, ৯ মার্চ, ২০১৫

ওডেস্কে কাজ করতে চান? কি শিখবেন? কিভাবে শিখবেন?



ফ্রিল্যান্সিংয়ের মাধ্যমে আয় করা এখন যে আর কাল্পনিক কিছু নয় সেটি ইতিমধ্যেই প্রমাণিত হয়েছে। হাজার হাজার ছেলে মেয়ে এখন ফ্রিল্যান্সিংয়ের সঙ্গে যুক্ত। কাজটি করার মাধ্যমে তারা নিজেকে স্বাবলম্বী রে তুলেছে সেই সঙ্গে দেশকেও এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে অর্থনৈতিক সমৃদ্ধির পথে। অনলাইনে বেশ কয়েকটি ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্ম রয়েছে তন্মধ্যে ওডেস্ক রয়েছে সবার উপরে। ওডেস্কে প্রতিদিন বিভিন্ন বিষয়ের উপর হাজার হাজার কাজ জমা পড়ছে। আর সে কাজগুলি করেই বিভিন্ন বিষয়ের দক্ষ ফ্রিল্যান্সারগণ নিজেদেরকে করে তুলেছে অর্থনৈতিকভাবে স্বাধীন। কথা থেকে সহজেই অনুমেয় যে ওডেস্কে কাজ পেতে হলে দক্ষতার কোন বিকল্প নেই।

কিন্তু এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি কি কাজ করবেন বা কোন বিষয়ে দক্ষ হবেন। এটি আসলে নির্ভর করে কোন ব্যক্তির কোন বিষয়ের কাজকরার যোগ্যতা রয়েছে। যেমন কোন ব্যক্তি যদি শুধু টাইপিংয়ের কাজ জানে তাহলে তার উচিত হবে ডাটা এন্ট্রির কাজের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করা।তো বন্ধুগণ এমনিভাবে আজ আমরা আলোচনা করব ফ্রিল্যান্সিংয়ের সফল হওয়ার জন্য কী কাজ শিখবেন এবং সেটি কীভাবেই বা শিখবেন?
কাজ পাওয়ার জন্য কী শিখবেন


কাজ পেতে হলে কিছু বিষয় অবশ্যই আপনার আয়ত্তে আনতে হবে। তো চলুন দেখে নেওয়া যাক কী শিখবেন?

ইংরেজীর গুরুত্ব নিশ্চয় আপনাকে বোঝানো লাগবে না। সুতরাং ফ্রিল্যান্সিংয়ে সফলতার জন্য ইংরেজী শিখুন।

) এরপর নিচের যেকোনটা বেছে নিন , তবে যত বেশি জানবেন ততই লাভ,


     * ডাটা এন্ট্রির জন্য-অফিস প্যাকেজ, ওয়েব রিসার্চ, আর্টিক্যাল রাইটিং, ইউটিউব ডিটেইলস ইত্যাদি।

     * গ্রাফিক্স ডিজাইনিং এর জন্য- ফটোশপ, ইলাস্ট্রেটর,কোরেল ড্র, ইনডিজাইন শিখুন।

     * ওয়েব ডিজাইনিং এর জন্য-ফটোশপ, HTML, CSS, Javascript, JQuery,

     * ওয়েব ডেভেলপিং এর জন্য-HTML, CSS,পিএইচপি

     * কনটেন্ট ম্যানেজমেন্টের জন্যওয়ার্ডপ্রেস, জুমলা (ব্যাসিক আ্যডভান্স)

কাজ কীভাবে শিখবেন, কোথা থেকে শিখবেন?

অনলাইনে যেকোন কাজ আপনি খুব সহজেই শিখতে পারেন বিভিন্ন টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে। টিউটোরিয়াল খুজে পেতে গুগলের সহায়তা নিন।

ভিডিও দেখে শিখবেন। ইউটিউব ছাড়াও লিন্ডা ইত্যাদির ভিডিও টিউটোরিয়াল রয়েছে।
কিছু স্যাম্পল কাজ আগেই করে রাখুন


আপনি কোন কাজ করতে পারেন সেটি বায়ারকে শুধু মুখে বললেই তো আর কাজ পাওয়া যাবে না। বরং ধরনের কিছু কাজ আগে থেকে করে রেডি রাখুন এবং বায়ারকে দেখান। তবে আপনার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। তাছাড়া বাংলা প্রবাদটি তো আপনারও জানা যেশুকনো কথায় চিড়া ভিজে না
কাজ পাওয়ার পূর্বশর্ত

ফ্রিল্যান্সিং এখন অনেকের মূল পেশা। আবার অনেকেই রয়েছেন অল্প কিছুদিন কাজ পাওয়ার চেষ্টা করে কাজ না পেয়ে হতাশাগ্রস্থ হয়ে ফ্রিল্যান্সিং- ছেড়ে দিয়েছেন।বিপরীতভাবে অনেকেই রয়েছেন যারা ধৈর্যের সাথে নিয়মিত চেষ্টা করে গেছেন এবং পরবর্তীতে কাজও পেয়ে গেছেন। এখন তারাই সফল ফ্রিল্যান্সার। সুতরাং একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হতে হলে আপনাকে অবশ্যই নিম্নোক্ত কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে।


আপনাকে আত্মবিশ্বাসী হতে হবে। খুব সহজেই হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়া চলবে না।

আপনি যে ধরনের কাজ করতে চান সেসব কাজের কিছু স্যাম্পল আগেই তৈরী করে পোর্টফোলিওতে রাখতে হবে।

আপনার দক্ষতাগুলি প্রকাশ পায় এমনভাবে সুন্দর একটি কাভার লেটার তৈরী করতে হবে।

আপনি যে ধরনের কাজ করেন সে কাজের নিত্য নতুন ট্রেন্ডের সঙ্গে পরিচিত হতে হবে এবং সেগুলি শিখে আপনার আয়ত্তে রাখতে হবে।
আগে কাজ করুন, টাকা এমনিতেই পাবেন

আমাদের দেশ থেকে এখন লক্ষ লক্ষ ফ্রিল্যান্সার ওডেস্কে কাজ করছে এবং কোন ঝামেলা ছাড়াই তাদের টাকা হাতে পেয়ে যাচ্ছে। সুতরাং টাকা পাওয়ার ব্যাপারে দুঃচিন্তা না করলেও চলবে। তবে আপনাকে যেটি নিয়ে চিন্তা করতে হবে সেটি হচ্ছে বায়ারের রেটিং এবং কাজটি কিভাবে পাওয়া যায়। কারণ বায়ারের রেটিং ভালো হলে টাকা পাওয়ার ব্যাপারটি নিয়ে বিন্দুমাত্র ঝামেলার আশঙ্কাও নেই। আর কাজটি পেয়ে আপনি সঠিকভাবে করে দিতে পারলে পেওনার, মানিবুকার, চেক, ওয়ার ইত্যাদি অনেক উপায়েই আপনি টাকা তুলতে পারবেন। সুতরাং টাকা কিভাবে পাবেন সে চিন্তা না করে বরং কোন কাজ কীভাবে পাবেন এবং সেটি কীভাবে করবেন সেটি চিন্তা করাই হবে বুদ্ধিমানের কাজ
  ---সংগ্রহ--

রবিবার, ৮ মার্চ, ২০১৫

লক করুন ব্যক্তিগত ফোল্ডার সফটওয়্যার ছাড়া

ব্যক্তিগত কম্পিউটারের ব্যবহারকারী একাধিক হলে অনেক ফোল্ডার লুকিয়ে রাখতে হয়। অাপনি চাইলে ফোল্ডারটি লক করে রাখতে পারেন। এখন এটি করা সম্ভব বেশ কিছু সফওয়্যারের সাহায্যে।
ধরা যাক, আপনার কম্পিউটার D ড্রাইভের একটি ফোল্ডার আপনি লক করে রাখতে চান। ধরি, এই ফোল্ডারটির নাম হলো work। এখন ফোল্ডারটির লক করার জন্য আপনাকে প্রথমে কম্পিউটারের ডেস্কটপে গিয়ে নোটপ্যাড খুলতে হবে।
এরপর নোটপ্যাডটিতে ren wfork wfork.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} লিখে ফাইলটি lock.bat নামে সেভ করে রাখতে হবে। এবার তৈরি হয়ে গেল কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারের একটি লক ফাইল।
এখন আবার আরেকটি নোটপ্যাড ফাইল খুলে তাতে লিখুন ren work.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} work। এবার এই নতুন ফাইলটি সেভ করুন key.bat নামে। এটি কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারের আনলক ফাইল হিসেবে কাজ করবে। এ দুটি ফাইল কাট করে পেস্ট করে দিন কাঙ্ক্ষিত ফোল্ডারটি যে ড্রাইভে রয়েছে, সেই ড্রাইভে।
এখন নামের ফাইলটিতে ক্লিক করলেই ফোল্ডারটি লক হয়ে যাবে। অর্থাৎ ফোল্ডারটি আর খোলা যাবে না। এখন ফোল্ডার যদি আবার আনলক করতে চান, তাহলে key.batনামক ফাইলটিতে ক্লিক করুন। তা হলে আবার আনলক হয়ে যাবে ফোল্ডারটি।


https://www.facebook.com/ComputersTechnology24 

আয় করুন বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত পেয়িং সাইট PaidVerts থেকে

PaidVerts কি?
PaidVerts (paidverts.com) PTC জগতের নতুন এক সদস্য। এটি ২০১৪ সালের ৩১শে মার্চ তাদের যাত্রা শুরু করে।এটির আয়ের সিস্টেম অন্যান্য পিটিসি সাইট এর থেকে একটু আলাদা। আর এটিকে শুধু পিটিসি বললেও ভুল হবে। কারন এটি পিটিসি এবং রিভেনু শেয়ার মিলিয়ে একটি হাইব্রিড প্রোগ্রাম। বর্তমানে পিটিসি জগতে এটি ৩ নাম্বার এ অবস্থান করছে। আর সব থেকে বড় সুবিধা হল এটি মোবাইল ফোন সাপোর্ট করে। মানে আপনি নির্দ্বিধায় মোবাইল দিয়ে কাজ করতে পারবেন। এটির মালিক JO COOK.
Jo Cook কে?
তার সম্পর্কে আমি যতটুকু জানি তিনি একজন বড় মাপের Online Marketer এবং MyTrafficValue (mytrafficvalue.com) মালিক। MyTrafficValue Crowdfunding প্ল্যাটফর্ম যেটি ২০১০ সাল থেকে Online এ আছে।আসলে, PaidVerts MyTrafficValue এর আর একটি অংশ। Crowdfunding কি তা নিয়ে না হয় পরবর্তী পোস্ট এর আলোচনা করবো।
রেজিষ্ট্টেশন করতে নিচে ব্যানারে ক্লিক করুনঃ
PaidVerts
>aidVerts আপনি কি পরিমাণ আয় করতে পারবেন?
আমি আগেই বলেছি PaidVerts এর সিস্টেম অন্যান্য পিটিসি সাইট থেকে একটু ভিন্ন। এখানে আপনি যেমন অন্যান্য পিটিসি এর মত রাতে ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে আয় করতে পারবেন না তেমনি এখানে আয়ের কোন নির্দিষ্ট পরিমাণ কেউ কখনো বলতে পারবে না এমনকি PaidVerts ও না। কারন এখানে PaidVerts তাদের প্রতিদিন এর আয়ের উপর ভিত্তি করে পরের দিন এর জন্য ইউজার দের আয় ভাগ করে দেয়। তাই একদিনে PaidVerts যত বেশি আয় করতে পারবে পরেরদিন ইউজাররা তত বেশি অ্যাড পাবে মানে তত বেশি আয় করতে পারবে। নিচে কিছু Paidverts এর অ্যাড Sample দেখুন।
কিভাবে আপনি PaidVerts থেকে ভাল আয় করবেন?
আবারো বলছি PaidVerts অন্য পিটিসি সাইট এর থেকে একটু ভিন্ন। অনেকেই বলতে পারেন একই কথা কেন বার বার বলছি! আপনার সেই প্রশ্নের উত্তর এখন পেয়ে যাবেন। অনুরোধ রইল এই পয়েন্ট টা একটু ভাল ভাবে পড়ার জন্য। কারন এটিই মেইন পয়েন্ট যার জন্য PaidVerts কে অনেকের কাছে অনেক কঠিন মনে হয়।
*** PaidVerts এর টাকা,ডলার,ইউরো এসবের মত নিজেস্ব একটি কারেন্সি আছে সেটির নাম হল BAP। আপনি মূলত Paidverts এ BAP আয় করবেন। Paidverts আপনাকে BAP রেখে ডলার দিবে। তবে আপনাকে তারা সরাসরি ডলার দিবে না, ডলার এর অ্যাড দিবে যেটা ক্লিক করলে আপনি ডলার পাবেন। ২০BAP = ১ সেন্ট।
***সুতরাং, আপনার মূল কাজ হল BAP আয় করা। আপনি সবসময় চেষ্টা করবেন কিভাবে আপনার BAP বৃদ্ধি করা যায়।
কিন্তু কিভাবে?
BAP বৃদ্ধি করার ৩টি পদ্ধতি আছে,
১। Paidverts এর Bonus AD
২। Paidverts এ ছোট একটা Invest করে।
৩। Paidverts এর ছোট ছোট গেম খেলে।
Paidverts এর Bonus AD.
Paidverts আপনাকে প্রতিদিন ৮টি বোনাস অ্যাড দিবে যার প্রতিটি আপনাকে ২৫ BAP করে দিবে। সুতরাং আপনি প্রতিদিন ২০০ করে BAP আয় করতে পারবেন ফ্রি।
Paidverts এ ছোট একটা Invest করে।
ছোট ইনভেস্ট বলতে আমি ১ ডলার এর কথা বলেছি যা আমাদের বাংলাদেশি টাকায় ৭৭-৭৮ টাকা। এই ইনভেস্ট আপনি দুই ভাবে করতে পারেন সরাসরি নিজের পকেট থেকে অথবা Paidverts আয় করে আবার Paidverts এই ইনভেস্ট করা। Paidverts প্রথম অবস্থায় আপনার ১ ডলার আয় করতে ৭ থেকে ১০ দিন সময় লাগবে।
আপনি ১ ডলার ইনভেস্ট করলে Paidverts আপনাকে ৩১০০ BAP দিবে যার মাধ্যমে আপনি ১.৫৫ ডলার সমপরিমাণ অ্যাড পাবেন। মানে ০.৫৫ ডলার নিট প্রফিট। তারমানে আপনি যতবার ১ ডলার ইনভেস্ট করবেন ততবার আপনি ০.৫৫ ডলার লাভ করবেন। ইন্টারেস্টিং না! সম্পূর্ণ লেখা পড়ুন আরও ইন্টারেস্টিং মনে হবে।
গেম খেলে BAP বাড়ানো
আমি নিজে প্রথম পর্যায়ে গেম খেলে আমার অনেক BAP নষ্ট করেছিলাম। তাই আমি আপনাদের এটা না খেলার জন্য অনুরোধ করবো। তবে এমন অনেকে আছেন যারা গেম খেলে হাজার হাজার BAP আয় করেছেন। অবশ্য এর জন্য বিভিন্ন ধরনের ট্রিক রয়েছে। আপনি গুগল অথবা ইউটিউব ঘাঁটলেই এসব ট্রিক পেয়ে যাবেন।
এবার বলবো Paidverts আরও একটা মজার সুবিধা সম্পর্কে সেটা হল BAP গ্রুপ।
BAP গ্রুপ কি?
আসলে এটি ইউজারদের আয়ের পরিমাণ নির্দিষ্ট করে দেয়ার একটি পদ্ধতি। আপনি যত বড় গ্রুপ এ যাবেন তত বেশি দামি অ্যাড পাবেন। এটা নির্ভর করে আপনি মোট কত BAP এর মালিক তার উপর।
খেয়াল করুন,
Group 01: from 100 to 1599 BAP.
Group 02: from 1600 to 12000 BAP.
Group 03: from 12000 to 24000 BAP.
Group 04: from 24k to 48k BAP.
Group 05: from 48k to 96k BAP.
Group 06: from 96k to 180k BAP.
Group 07: from 180k to 360k BAP.
Group 08: from 360k to 720k BAP.
Group 09: from 720k to 1.5m BAP.
Group 10: from 1.5m to 3m BAP.
Group 11: from 3m to 6m BAP.
Group 12: 6m to 20m BAP.
Group 13: 20m BAP and up.
এবার আপনার লক্ষ ঠিক করার পালা।
আপনি একটা নির্দিষ্ট লক্ষ ঠিক করুন আপনি ঠিক কত BAP আপনার অ্যাকাউন্ট এ মজুদ রাখবেন। কারন আমারা সবাই এখানে এসেছি কিছু আয় করতে আয় করে সেটা যদি পুরটা আবার দিয়েই দেই তাহলে লাভ হল কি? তাই নির্দিষ্ট লক্ষ ঠিক করা জরুরী। ধরুন আপনি ৪৮ হাজার BAP নিয়ে গ্রুপ নাম্বার ৫ এ থাকবেন তাহলে আপনার খেয়াল রাখতে হবে কখনই যেন আপনার BAP ৪৮ হাজার এর নিচে না চলে যায়। আর এর বেশি যা থাকবে তা আপনার প্রতিদিন এর আয়। কোন ইনভেস্ট ছাড়া ৪৮ হাজার BAP করতে সর্বোচ্চ ২ মাস লাগবে। আর দুই মাস অপেক্ষা করতে না চাইলে আপনি নিজের পকেট থেকে ইনভেস্ট করতে পারেন এর জন্য আপনাকে ১৬ ডলার বা ১২৫০ টাকা খরচ করতে হবে। এতে আপনি মোট ৪৯৬০০ BAP পাবেন।
 
 রেজিষ্ট্টেশন করতে নিচে এখানে ক্লিক করুনঃ

সুত্র : pchelplinebd

শনিবার, ৭ মার্চ, ২০১৫

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬1

কিছু সময় পরপর Start থেকে Run-এ ক্লিক করে tree লিখে ok করুন। এতে র‌্যামের কার্যক্ষমতা বাড়ে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬2

Ctrl + Alt + Delete চেপে বা টাস্কবারে মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে Task Manager খুলুন।তারপর Processes-এ ক্লিক করুন। অনেকগুলো প্রোগ্রাম-এর তালিকা দেখতে পাবেন। এর মধ্যে বর্তমানে যে প্রোগ্রামগুলো কাজে লাগছে না সেগুলো নির্বাচন করে End Process-এ ক্লিক করে বন্ধ করে দেন। যদি ভুল করে কোনো প্রোগ্রাম বন্ধ করে দেন এবং এতে যদি অপারেটিং সিস্টেম এর কোন সমস্যা হয় তাহলে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬3

প্রতি সপ্তাহ একবার আপনার hard drive Defragment এবং disk cleanup করুন।(1. click start – all programs – accessori – system utility – Defragment drive utility
2. click start – all programs – accessori – disk cleanup)

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬4

পিসি সেফ মোডে চালু হলে কি করবেন?
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম স্বাভাবিকভাবে চালু হতে না পারলে অনেক সময় সেফ মোডে চালু হয়৷ সেফ মোড হলো উইন্ডোজের বিশেষ একটি অবস্থা যখন এটি একেবারে প্রয়োজনীয় ফাইল এবং ড্রাইভারসমূহ নিয়ে লোড হয়৷ বলা যেতে পারে ‘বিপদকালীন‘ অবস্থা যখন নূন্যতম রসদ দিয়ে প্রাণে বেচে থাকাটাই গুরুত্বপূর্ণ৷ সেফ মোডে উইন্ডোজ চালু হলে প্রাথমিক ভাবে রিস্টার্ট করে দেখা যেতে পারে পুনরায় স্বাভাবিকভাবে তা চালু হয় কিনা৷ বার বার করে ব্যর্থ হলে বুঝতে হবে সমস্যাটি গুরুতর৷ উইন্ডোজের কোনো গুরুত্বপূর্ণ ফাইলের ক্ষতি বা হার্ডওয়ারের সমস্যার কারণে তা হতে পারে৷ কোনো নতুন হার্ডওয়্যার সেটিংস পরিবর্তনের ফলে যদি উইন্ডোজ বার বার সেফ মোডে চলে যায় তবে পূর্ববর্তী সেটিংসটি রিভার্স করে ফেলাই শ্রেয়৷ সেফ মোডকে এজন্য ডায়াগনিস্টিক মোডও বলা হয়৷ উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় F8 চাপলে যে মেনু আসে সেখান থেকে সেফ মোড চালু করা যেতে পরে৷ তবে আগেই বলা হয়েছে; এটি ডায়াগনিস্টিক মোড৷ এই মোডে বাড়তি কোনো কিছুই যেমন- সাউন্ড, প্রিন্টার, হাই কালার ডিসপ্লে ইত্যাদি কিছুই কাজ করবে না৷.

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬5

আপনার hard disk এ দুইটি partition করুন এবং সেকেন্ড পার্টিশনে Install করুন সব large Softwares (like PSP, Photoshop, 3DS Max etc). Windows এর জন্য আপনার C Drive যথাসম্ভব খালি রাখুন যাতে Windows RAM full হওয়ার পর আপনার C Drive কে virtual memory হিসেবে use করতে পারে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬6

আপনার পিসি পুরো বুট না হওয়া পযর্ন্ত কোন application open করবেননা।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬7

যে কোন application close করার পর আপনার desktop F5 চেপে refresh করে নিন, যা আপনার পিসির RAM হতে unused files remove করবে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬8

.ডেস্কটপ wallpaper হিসেবে very large file size image ব্যবহার হতে বিরত থাকুন।
ডেস্কটপে অতিরিক্ত shortcuts রাখবেননা। আপনি জানেন কি ডেস্কটপে ব্যবহৃত প্রতিটি shortcut up to 500 bytes of RAM ব্যবহার করে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬9

প্রতিদিন আপনার ডেস্কটপের recycle bin Empty করে রাখুন। (The files are not really deleted from your hard drive until you empty the recycle bin.)

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬10

অনেক সময় PC’র র‍্যাম কম থাকলে PC slow হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কিছুতা গতি বাড়ানো যায়। এর জন্য- My Computer এ মাউস রেখে right button ক্লিক করে properties-e যান। এখন advance এ ক্লিক করে performance এর settings এ ক্লিক করুন। আবার advance -এ ক্লিক করুন। এখন change এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size এ আপনার PC’র র‍্যামের দ্বিগুণ এবং Maximum size এ র‍্যামের চারগুন দিলে ভাল হয়।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬11

এ ছাড়াও কম্পিউটার ভাল রাখার কিছু টিপ্স জেনে নিন

১. প্রতি ১ বা ২ মাস পর পর কম্পিউটার খুলে সব parts মুছে নতুন করে লাগিয়ে দিন।
২. Ram খুলে পাতলা তুলো দ্বারা মুছে নতুন করে লাগিয়ে নিন।
৩. কম্পিউটারের উপর কোন ভারী কিছু রাখবেন না।
৪. রাতে ঘুমাবার সময় কম্পিউটার shut down করে দিন।
৫. বিদু্ৎ চলে গেলে যেন কম্পিউটার বন্ধ না হয়ে যায় সে জন্য UPS ব্যবহার করা উচিৎ।
৬. কম্পিউটার VIRUS দূর করার জন্য অ্যান্টিভাইরাস ব্যবহার করা উচিৎ।
৭. কম্পিউটারকে আলো-বাতাসপূর্ণ জায়গায় রাখুন।
৮. প্রতিদিন মনিটর, বিশেষ করে LCD মনিটর একবার করে মুছে রাখবেন।
৯. অনেকে কম্পিউটার চলার সময়ও CPU-র উপর আলাদা পর্দা দিয়ে রাখেন, যাতে ময়লা প্রবেশ না করে। এতে আরও ক্ষতিই হয়।
১০. ওয়ালপেপার হিসেবে এমন ছবি সেট করুন, যা আপনার চোখকে আরাম দেয়। ওয়ালপেপার সাইজে যত ছোট হবে, আপনার কম্পিউটারের গতির জন্য ততই ভাল।
১১. নিয়মিত ‘কুলিং ফ্যান’ মুছে পরিষ্কার করে রাখুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬12

কম্পিউটারের র‌্যা ম কম থাকলে কম্পিউটার ধীর গতির হয়ে যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়িয়ে কম্পিউটার গতি কিছুটা বাড়ানো যায়। ভার্চুয়াল মেমোরি বাড়ানোর জন্য প্রথমে My computer-এ মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করে properties-এ যান। এখন Advance-এ ক্লিক করে performance এর settings-এ ক্লিক করুন। আবার Advance-এ ক্লিক করুন। এখন change-এ ক্লিক করে নতুন উইন্ডো এলে সেটির Initial size ও Maximum size-এ আপনার ইচ্ছামত size লিখে set-এ ক্লিক করে ok দিয়ে বেরিয়ে আসুন। তবে Initial size-এ আপনার কম্পিউটারের র‌্যা মের size-এর দ্বিগুন এবং Maximum size-এ র‌্যা মের size-এর চারগুন দিলে ভাল হয়।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬13

যে কোন Software uninstall করার সময় ……কন্ট্রোল প্যানেলে যান। Add or Remove-এ দুই ক্লিক করুন। Add/Remove windows components-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটির বাম পাশ থেকে অদরকারি প্রোগ্রামগুলোর পাশের টিক চিহ্ন তুলে দিন। তারপর Accessories and Utilities নির্বাচন করে Details-এ ক্লিক করুন। নতুন যে উইন্ডো আসবে সেটি থেকে যে প্রোগ্রামগুলো আপনার কাজে লাগে না সেগুলোর টিক চিহ্ন তুলে দিয়ে OK করুন। এখন next-এ ক্লিক করুন। Successful meassage আসলে Finish-এ ক্লিক করুন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬14

প্রত্যেকবার কম্পিউটার অন করার সময় বিভিন্ন ড্রাইভ চেকিং অপশন আসে যেমনঃ- Checking Drive E:

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬15

Press any key to canceled এর সমাধান…..
>স্টার্ট থেকে রানে লিখুন সিএমডি (cmd) এবার এন্টার চাপুন।
>এরপর লিখুন সিএইচকেএনটিএফএস-স্পেস-ড্রাইভ লেটার (E:) স্পেস ব্যাকস্লাস(/)এক্স অর্থাতঃ (chkntfs E: /X) লিখে এন্টার দিন ব্যাস এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট দিন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬16

তৈরি করুন একটি অদৃশ্য ফোল্ডার একটি New Folder তৈরি করুন, যখন New Folder লিখাটি নীল রং এ সিলেক্ট করা থাকবে তখন keyboard এর ডান পাশের Alt চেপে ধরে 0160 চাপুন, এবার Alt key থেকে আঙুল সরিয়ে নিন এবং Enter এ ক্লিক করুন। এবার দেখুন একটি নাম ছাড়া ফোল্ডার তৈরি হয়েছে । এখন এই নাম ছাড়া Folder এ mouse এর right buttome ক্লিক করে Properties এ যান, তারপর customize > change icon এ ক্লিক করুন, তারপর icon window থেকে একটি blank icon সিলেক্ট করুন এবং ok তে ক্লিক করুন। এবার দেখুন আপনি একটি অদৃশ্য Folder তৈরি করেছেন।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬17

অনেক সময় START MENU SHOW করতে দেরি হয় বা LOCAL   DISK ‍এর যে কোন পেজ ওপেন করতে দেরি হয় যা খুব বিরক্তিকর। ‍এ‍ই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে নিচের পথ অনুসরন করুন। প্রথমে START MENU থেকে RUN এ ক্লিক করুন। তাতে REGEDIT.EXE লিখে OK করুন। REGISTRY EDITOR BOX আসবে, সেখান থেকে HKEY_CURRENT_USER ট্যাবে ক্লিক করুন তারপর সেখান থেকে  CONTROL PANEL হয়ে DESKTOP ক্লিক করুন। DESKTOP এ ক্লিক করার পর ডান পাশের BINARY DATA হতে MENUSHOWDELAY তে ডাবল ক্লিক করুন। যে EDIT STRING BOX ‍আসবে তা হতে VALUE DATA “0” করে OK করুন। তারপর কম্পিউটার RESTART করুন। দেখবেন ‍আপনার কম্পিউটার ‍আগের তুলোনায় দ্রুত গতি সম্পন্ন হয়েছে ‍এবং LOCAL DISK পেজ OPEN হতে সময় কম নিচ্ছে।

কম্পিউটার টিপস /ট্রিক্স▬18

কি বোর্ডের সাহায্যে চালু করুন কম্পিউটার
আমরা সাধারণত CPU-এর পাওয়ার বাটন চেপে কম্পিউটার চালু করি। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায়, পাওয়ার বাটনে কোনো সমস্যা থাকলে কম্পিউটার চালু করতে অনেক কষ্ট হয়। আমরা ইচ্ছা করলে CPU-এর পাওয়ার বাটন না চেপে কি-বোর্ডের সাহায্যে খুব সহজেই কম্পিউটার চালু করতে পারি। এর জন্য প্রথমে কম্পিউটার চালু হওয়ার সময় কি-বোর্ড থেকে Del বাটন চেপে Bios-এ প্রবেশ করুন। তারপর Power Management Setup নির্বাচন করে Enter চাপুন। এখন Power on my keyboard নির্বাচন করে Enter দিন। Password নির্বাচন করে Enter দিন। Enter Password-এ কোনো একটি কি পাসওয়ার্ড হিসেবে দিয়ে সেভ (F10) করে বেরিয়ে আসুন। এখন কি-বোর্ড থেকে সেই পাসওয়ার্ড কি চেপে কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এই পদ্ধতিটি গিগাবাইট মাদারবোর্ডের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। অন্যান্য মাদারবোর্ডেও এই পদ্ধতি পাওয়া যাবে।
ধন্যবাদ।

মনিটর এ ছবি দেখা না গেলে

মনিটর এ ছবি দেখা না গেলে- Confirm হন যে মনিটরটি on. এবং  brightness control চেক করুন , এবং এটি ঠিক মত সেট হয়েছে কিনা খেয়াল করুন।  মনিটর এর সকল কানেকশন চেক করুন এবং  surge protector ও surge protector টি চালু কি না চেক করুন।

Computer কেন এবং কিভাবে Hang হয়?

→ কম্পিউটারের প্রসেসরের মান বা কাজের তুলনায় স্পীড কম হলে ।
→ কম্পিউটার র‌্যামের তুলনায় বেশী পরিমাণ কাজ করলে।আপনার কম্পিউটার র‌্যাম এর পরিমাণ কম কিন্তু আপনি অনেক বড় বড় কয়েকটি প্রোগ্রাম চালু করলেন। তাহলে তো হবেই।
→ কম্পিউটার হার্ডডিক্স এর কানেকশন এবং প্রসেসরের কানেকশন ঠিকমত না হলে, বার বার একই সমস্যা হতে পারে
→ যদি বার বার হ্যাং হয় তাহলে Cooling Fan টা check করেন এটা স্পীডে গুরছে কিনা।
→ hard diskএ Bad sector থাকলে বা অন্য কোন হার্ডওয়্যারে ত্রুটি থাকলে।
→ অপারেটং সিস্টেমে ত্রুটি থাকলে মানে…কোনো সিস্টেম ফাইল file delete হয়ে যাওয়াকে বুঝায়। যার কারণে কম্পিউটারে সমস্যা হতে পারে।
→ কম্পিউটার ভাইরাস দ্বারা আক্রান্ত হলে সাধারণত Hang হতে পারে।
এই কারণেই কম্পিউটারে বেশী Hangহয়। আর এই ভাইরাস অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ফাইলের কার্যপদ্ধতিকে বন্ধ করে দেয় যার কারণে কম্পিউটার প্রয়ই হ্যাং হয়। কম্পিউটারে অতি উচ্চ মানের এন্টি ভাইরাস ব্যবহার করুন।
→ হাই গ্রাফিক্স সম্পন্ন গেইম চালালে তখন র‌্যাম সম্পূর্ণ লোড হয়ে যায় এবং hang হওয়ার সম্ভনা থকে।
→ কম্পিউটারের ফাইলগুলো এলোমেলোভাবে সাজানো থাকলে তার জন্য hang হওয়ার সম্ভনা থকে। refresh চাপেন এবং RUN এ গিয়ে tree চাপেন।

ফটোশপে আর ইলাস্ট্রেটর এর মাধ্যমে সহজে ডিজাইন করুন ভিজিটিং কার্ড

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি সবাই ভালোই আছেন।
ডিজাইন জগতে অন্যতম কাজ ভিজিটিং কার্ড ডিজাইন। আজ আমি আপনাদের দেখাব কিভাবে ভিজিটিং কার্ড নিজে নিজে ডিজাইন করতে হয় ফটোশপে আর ইলাসট্রেটর মাধ্যমে তো শুরু করা যাক।
প্রথমে এডোবি ফটোশপ চালু করতে হবে, তারপর File>new এ ক্লিক করলে একটা ডায়ালবক্স আসবে এখানে ভিজিটিং কার্ড এর মাপ দিতে হবে...

ভিজিটিং কার্ড মাপ হল Width এর ঘরে হবে 3.1 আর height এর ঘরে হবে 2, Resolution -300 দিয়ে Ok দিন। নিচের মত সাইজ হবে। Save করে রাখতে হবে পরে PSD File টা ইলাষ্ট্রের নিতে হবে তাই।
এবার আমরা ভিজিটিং কার্ড-এ ছবি জনিত কাজ করব যে ছবি ভিজিটিং কার্ড এর মধ্যে দিব প্রথমে ছবিটা ফটোশপে আনতে হবে তারপর Cut/Copy করে ভিজিটিং কার্ড এর মধ্যে Paste করতে হবে, নিচে আমি একটা ছবি নিলাম...

এবার আমার ভিজিটিং কার্ড-এ উপর লিখতে হবে সেজন্য আমাদের PSD ফাইলটা ইলাসট্রেটর নিতে হবে।
ইলাসট্রেটর চালু না থাকলে চালু করে নিন তারপর File> new এ ক্লিক করে একটা A4 সাইজের পেইজ নিন বুঝতে সমস্যা হলে নিচের ছবিটা দেখুন...
 ভিজিটিং কার্ড-এর যাবতীয় লেখার কাজ আমরা ইলাসট্রেটর এই করব, এজন্য আপনাকে ফটোশপের Save করা PSD ফাইলটা ইলাসট্রেটর আনতে হলে File> Place এ ক্লিক করে Save করা PSD ফাইলটা সিলেক্ট করে Place> করতে হবে।
 সাপজ বুঝার জন্য আমি আমার একটা কম্পিউটার প্রতিষ্ঠানের ভিজিটিং কার্ড তৈরি করব।
 এবার নিজের ইচ্ছামত ডিজাইন মনের মতন করুন । নিচে আমার ডিজাইন করা ভিজিটিং কার্ড...

পরিশেষে সব কাজ ঠিকঠাক করে Save করে রাখুন।
ভুল হলে ক্ষমা করবেন আর কমেন্ট করতে ভুলবেন না।
ধন্যবাদ সবাইকে কষ্ট করে টিউন পড়ার জন্য।

NTLDR FILE MISSING ........What do you solve the problem ?



কম্পিউটার চালাতে গিয়ে আমরা প্রায়ই বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হই বিশেষ করে আমরা যারা উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার করি তারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হই এর কারন আমরা এখন এক্সপি দিয়ে অপারেটিং সিস্টেম পরিচালনার করার যে নিয়মাবলী রয়েছে সেসব নিয়মাবলী সম্পর্কে আমরা বেশিরভাগ মানুষ সচেতন নই ফলে আমাদের কম্পিউটারের পার্টিশন ঘন ঘন করতে হয় আজ আমি আপনাদের এমন একটি সমস্যার কথা বলব যার সাথে আমরা সবাই কম বেশি পরিচিত এক্ষেত্রে অনেকে সহজ সমাধান টি না করে সিস্টেম ফরম্যাট করে নতুন করে এক্সপি সেটাপ করে


সমস্যা টি হলো NTLDR FILE IS MISSING . প্রথমে এটি কি কারনে দেখা দেয় তা আমি আপনাদের আলোচনা করছি সমস্যা টি মূলত ঘটতে পারে দুটি কারনে কারন দুটি হলঃ

1.MFT ROOT FOLDER যদি SEVERELY FRAGMENTED হয়।
2.MFT মূল ফোল্ডার যদি অনেক ফাইল ধারন করে

MFT fragemented হতে পারে যদি সেখানে একটি অতিরিক্ত বরাদ্দ করা সূচিপত্র ( additional allocation index ) তৈরী করা হয় কারন ফাইল বরাদ্দ করা সূচিপত্রে বর্নানুক্রমিক ম্যাপ করা হয় NTLDR ফাইলটি হয়তো ২য় allocation index. ধাক্কা দেয় যখন এটি ঘটে তখন আপনার কম্পিউটারের মনিটরে শো করে " NTLDR FILE IS MISSING " এই অবস্থাটি ঘটতে পারে যদি একটি প্রোগ্রাম নিয়মিতভাবে তৈরি করে এবং removes temporary files in the root folder , অথবা যদি অনেক ফাইল একসঙ্গে মূল ফোল্ডারে কপি করা হয়

এটা গেলো কি কারনে সমস্যাটি ঘটে তার বর্ননা এবার কিভাবে সমস্যাটি সমাধান করবেন তা আমি বলছি আপনারা দয়া করে ধৈর্য্য সহকারে শুনুন

১। প্রথমে উইন্ডোজ এক্সপি ইনস্টলেশন সিডি প্রবেশ করান এবং কম্পিউটার Restart করুন

২। Open হলে DEL OR F2 চেপে বায়োসে গিয়ে BOOT FROM CD সিলেক্ট করুন

৩। আবার Restart হলে windows xp setup মেনু আসলে সেখান থেকে Repair " R " select করুন

৪। এবার যে স্ক্রীনটি আসবে তা রকম 1:c:\windows

which windows installation would you like to log into (to cancel .....press

enter ) এখানে চাপুন এক্ষেত্রে উল্লেখ্য যে আপনার কম্পিউটারে যদি আগে থেকে কোনো পাসওয়ার্ড দেয়া থাকে তবে সেই পাসওয়ার্ড দিয়ে এডমিনে প্রবেশ করুন

৫। এবার যে স্ক্রীন টি আসবে তা হলঃ C:\windows> এক্ষেত্রে আপনার সিডি রমটি যে ড্রাইভে আছে তা সিলেক্ট করুন অর্থা C:\windows>E: লিখে Enter চাপুন

৬। এবার যে স্ক্রীন টি আসবে তা হলোঃ E:\
এখানে E:\dir লিখে এন্টার চাপুন

৭। এবার E:\copy e:\i386\ntldr c:\ লিখে এন্টার চাপুন
নীচে 1 file(s) copied লেখাটি আসবে

৮। এবার E:\exit লিখে এন্টার চাপুন

পর্যায়ে আপনার কাজ শেষ হল এবার কম্পিউটার Restart হবে এবং BOOT FROM HDD করে দিন দেখুন আপনার কম্পিউটার এবার ঠিকমত চলছে আশা করি আপনারা সমস্যা টি সহজে সমাধান করতে পারবেন