Computers & Technology
তথ্য প্রযুক্তির সঙ্গে থাকুন
বৃহস্পতিবার, ২৮ জুন, ২০১৮
শুক্রবার, ২৮ আগস্ট, ২০১৫
শর্টকাট ভাইরাসের দিন শেষ স্থায়ীভাবে রিমুভ করুন
আমরা অনেকেই ইদানিং শর্টকাট ভাইরাসের জ্বালাতনে অতিষ্ঠ। অনেকেই টিউন করেন এটি রিমুভের বিষয়ে। এটা আসলে কোন ভাইরাস নয়, এটা একটি "VBS Script"।
শর্টকাট ভাইরাস স্থায়ীভাবে রিমুভের জন্য আপনাকে কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করতে হবে।
অনাক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:
১. RUN এ যান।২. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
৩. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
এবার কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত কম্পিউটারের জন্য:
১. কী বোর্ডের CTRL+SHIFT+ESC চাপুন।
২. PROCESS ট্যাবে যান।
৩. এখানে wscript.exe ফাইলটি সিলেক্ট করুন।
৪. End Process এ ক্লিক করুন।
৫. এবার আপনার কম্পিউটারের C:/ ড্রাইভে যান।
৬. সার্চ বক্সে wscript লিখে সার্চ করুন।
৭. wscript নামের সব ফাইলগুলো SHIFT+DELETE দিন।
৮. যেই ফাইলগুলো ডিলিট হচ্ছে না ওইগুলো স্কিপ করে দিন।
৯. এখন RUN এ যান।
১০. wscript.exe লিখে ENTER চাপুন।
১১. Stop script after specified number of seconds: এ 1 দিয়ে APPLY করুন।
ব্যাস হয়ে গেল আপনার কম্পিউটার শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত। এবার অন্য কারো পেনড্রাইভের শর্টকাট ভাইরাস আর আপনার কম্পিউটারে ডুকবে না।
আক্রান্ত পেনড্রাইভের জন্য:
১. আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করুন।
২. এবার cmd তে যান।
৩. আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারটি লিখে ইন্টার দিন। (যেমন: I:)
৪. নিচের কোডটি নির্ভুলভাবে লিখুন।
৫. কোডঃ attrib -s -h /s /d *.*
৬. ইন্টার কী চাপুন।
৭. এবার দেখুন পেনড্রাইভে রাখা আপনার ফাইলগুলো পুনরায় দেখাচ্ছে কিনা?
৮. এবার আপনার গুরুত্বপূর্ণ ডাটাগুলো রেখে পেনড্রাইভ ফরম্যাট করে দিন।
হয়ে গেল আপনার পেনড্রাইভ শর্টকাট ভাইরাস মুক্ত।
বিঃ দ্রঃ এন্টিভাইরাস নিয়মিত আপডেট করলে শর্টকাট ভাইরাস এ পিসি আক্রান্ত হবে না। সবাই ভাল থাকবেন।
ফেসবুকে আমায় পেতে ফেসবুক লিঙ্ক এখানে ক্লিক করুন
সূত্র : টেকনিউস
ধন্যবাদ
শনিবার, ১ আগস্ট, ২০১৫
ফ্রিল্যান্সিং কি, কেন এবং কাদের জন্য এবং ফরেক্স কি?
বর্তমানে ১৮০টি দেশের ২০ লাখ বায়ার এবং ৮৬ লাখ ফ্রিল্যান্সার ওডেস্ক ও ইল্যান্স ব্যবহার করছেন। ওডেস্ক www.odesk.com ও ইল্যান্স www.elance.com হচ্ছে বিশ্বের সর্ববৃহৎ অনলাইন কাজের মার্কেট প্লেস, যেখানে মানুষ বিভিন্নভাবে তাদের সেবা প্রদানের মাধ্যমে আন্তর্জাতিক কাজের বাজারে প্রবেশ করতে পারে।
ফ্রিল্যান্সিং শব্দটি এখন দেশে বহুল পরিচিত হলেও অনেকের কাছে কিছুটা কৌতূহল এবং অজানা একটি বিষয়। কাজটি কি শুধু আইটির? শুধু কি তরুণ প্রজন্মের জন্যই সুযোগ এখানে? এরকম অনেক প্রশ্ন আমরা প্রায়ই পেয়ে থাকি।
ফ্রিল্যান্সিং কি?
ফ্রিল্যান্সিং নিজে কোনো কাজ নয়, কাজ করার একটি ধরন মাত্র। বিভিন্ন এলাকায় চেম্বারে বসা ডাক্তার যেভাবে নিজের মতো করে ক্যারিয়ার পরিচালনা করেন, একজন উকিল যেভাবে চুক্তিভিত্তিক কাজ করেন, একজন সিনেমার অভিনেতা যেভাবে নিজের সময় এবং পারিশ্রমিক নির্ধারণ করে কাজ হাতে নেন, একইভাবে যেকোনো পেশায় একজন যখন নিজের মতো করে ক্যারিয়ার পরিচালনা করেন, সেটাই হলো ফ্রিল্যান্সিং। সেটা হতে পারে ফ্রিল্যান্স ফটোগ্রাফি, ফ্রিল্যান্স ওয়েব ডিজাইনিং, ফ্রিল্যান্স রাইটিং বা ফ্রিল্যান্স মার্কেটিংয়ের কাজ ইত্যাদি।
কেন ফ্রিল্যান্সিং?
খুবই সহজেই বলা যায় তাদের জন্যই যারা মুক্তভাবে নিজের পেশার চর্চা চালিয়ে যেতে চান, যারা চাকরির বন্ধকতায় না গিয়ে নিজের মতো কাজ করতে চান। তবে যে চাকরি বাদ দিয়েই করতে হবে, তা নয়। অনেক ফ্রিল্যান্সার যারা পূর্ণকালীন চাকরি করছেন এবং সন্ধ্যায় প্রতিদিন ২-৩ ঘণ্টা কাজ করে ফ্রিল্যান্স ক্যারিয়ার চালাচ্ছেন।
কাদের জন্য ফ্রিল্যান্সিং
আপনি ছাত্রজীবনে আছেন, কিছু কাজের অভিজ্ঞতা এবং উপার্জন করতে চাচ্ছেন, ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে আপনার জন্য আদর্শ কাজের পন্থা। আপনি শিক্ষিত গৃহিণী, পরিবারে সময় দেয়ার পাশাপাশি কিছু করতে চাচ্ছেন, ফ্রিল্যান্সিং হতে পারে তার উত্তর। আপনি একজন পুরোদস্তুর পেশাজীবী, চাচ্ছেন দৈনন্দিন কাজের পাশে নিজের একটি স্বাধীন কাজের পথ তৈরি করতে, ফ্রিল্যান্স কাজ করেই শুরু করে দিতে পারেন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কনসালটেন্ট হিসেবে একটি ক্যারিয়ার। এরকম কাজ করছে এমন মানুষের সংখ্যা আমাদের দেশে এখন কম নয়। শুধু ইল্যান্স-ওডেস্কেই আছে প্রায় চার লাখ নিবন্ধিত বাংলাদেশী। সবাই হয়তো কাজ করছেন না, কেউ শুরু করে দিয়েছেন বা কেউ চেষ্টা করছেন শুরু করার, কিন্তু তার পরেও ইল্যান্স-ওডেস্কে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সাররা গড়ে প্রতিদিন আয় করেছেন প্রায় ২ কোটি টাকা এবং বিভিন্ন কাজে তাদের প্রতি ঘণ্টা গড় আয় হচ্ছে প্রায় ৫-১৫ ডলার পর্যন্ত।
বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক কাজের বাজার এখন ৪২০ বিলিয়ন ডলারের এবং এর মধ্যে অনলাইন চাকরির বাজার প্রায় ১৬ বিলিয়ন ডলারের। এর মধ্যে ২০১৪ সালে প্রায় ৯০০ মিলিয়ন ডলারের কাজ শুধু ইল্যান্স-ওডেস্কেই করা হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। যারা দক্ষ হয়ে এখনই প্রস্তুত হচ্ছেন, তাদের সামনে আছে অসীম সম্ভাবনার হাতছানি।
ফরেক্স কি?
বিট ৬৪ অপারেটিং সিস্টেম ও তার উপকারীতা কি?
ইউন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম গুলোর মধ্যে বিট ৬৪ হলো বিট ৩২ এর তুলনায় অত্যধিকতর কার্যকরী অপারেটিং সিস্টেম। বিট ৩২ অপারেটিং সিস্টেম দিয়ে আপনি সর্বোচ্চ ৪ (চার) গিগাবাইট র্যাম হ্যান্ডেল করাতে পারবেন। তবে কোন কোন সময় তিন, সাড়ে তিন গিগার বেশি র্যাম হ্যান্ডেল করানো যায় না। আর বিট ৬৪ দিয়ে ১২৮ গিগাবাইট র্যাম হ্যান্ডেল করানো যাবে যা এখনো প্রায় কল্পনার বাহিরে। যেহেতু বিট ৩২ অপারেটিং সিস্টেমের ক্ষমতা ৪ (চার) গিগাবাইটের ভেতরে সীমাবদ্ধ তাই এর পরিচালন ক্ষমতা ও অনেক কম।
বিট ৬৪ অপারেটিং সিস্টেম বিট ৩২ এর চেয়ে অধিক সুরক্ষিত এবং এতে কোন ড্রাইভার ইন্সটল করতে হলে মাইক্রোসফট এর দেয়া ডিজিটাল সাইন ব্যবহার করতে হয়। যদি ঐ ড্রাইভারে ডিজিটাল সাইন না থাকে তাহলে ইন্সটল করার সময় ওয়ার্নিং দেখবে। বিট ৩২ এর চেয়ে ৬৪ বিটে উইন্ডোজের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশি, বিশেষ করে Kernel Patch Protection অনেক বেশি শক্তিশালী হয়।
সঠিকভাবে কাজ করার জন্য বিট ৬৪ এর জন্য ৬৪ বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার যেমন দরকার তেমন বিট ৩২ এর জন্যও ৩২ বিটের সফটওয়ার আর ড্রাইভার দরকার। যে সব কাজের জন্য বেশি র্যাম প্রয়োজন তার জন্য ৬৪ বিটের বিকল্প নেই।
মজিলা ফায়ারফক্স এর কীবোর্ড শর্টকাট
মজিলা ফায়ারফক্স বিশ্বের সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় একটি ব্রাউজার। মজিলা ফায়ারফক্স এ ওয়েবপেজ ব্রাউজ করার সময় শর্টকাট কী ব্যবহার করলে আপনার সময় আরো কমে যাবে।
পেজ সংক্রান্ত শর্টকাটঃ
Spacebar — স্কিনে প্রদর্শিত অংশটুকুর বাকি অংশ দেখার জন্য Spacebar ব্যবহার করুন। এতে ওয়েব পেজের বাকি অংশ ধারাবাহিক ভাবে প্রদর্শিত হবে।
Shift – Spacebar— স্কিনে প্রদর্শিত অংশটুকুর উপরের অংশ দেখার জন্য Shift+Spacebar ব্যবহার করুন। এতে পেজের উপরের অংশ ধারাবাহিক ভাবে প্রদর্শিত হবে।
Down Arrow – পেজের নিচের দিকে যাওয়ার জন্য।Page Down —একই সঙ্গে এক স্কিন পরিমাণ পেজ নিচে যাওয়ার জন্য।
Up Arrow – পেজের উপরের দিকে যাওয়ার জন্য।
Page Up — একই সঙ্গে এক স্কিন পরিমাণ পেজ উপরের যাওয়ার জন্য।
End – পেজের সর্বশেষ অংশে যাওয়ার জন্য।
Home – পেজের সর্বপ্রথম অংশে যাওয়ার জন্য।
Pages, Tabs ও Bookmarks শর্টকাটঃ
F5 — বর্তমান পেজটি রিলোড করার জন্য।Alt + Home —ব্রাউজারের সকল ট্যাব ক্লোজ করে হোম ট্যাব নিয়ে আসার জন্য।
Ctrl + L — এড্রেস বারে যাওয়ার জন্য।
Ctrl + K — সার্চ বক্সে এ যাওয়ার জন্য।
Ctrl + = — পেজের টেক্স সাইজ বড় বা zoom করার জন্য।
Ctrl + – — পেজের টেক্স সাইজ ছোট বা zoom out করার জন্য।
Ctrl + P —ওয়েবপেজ প্রিন্ট করার জন্য।
Ctrl + H — ব্রাউজিং ইতিহাসগুলো পেজের বাম সাইডে দেখার জন্য।
Ctrl + T — নতুন ট্যাব খোলার জন্য।
Ctrl + W — বর্তমান ট্যাব বন্ধ করার জন্য।
Ctrl + Tab — এক ট্যাব থেকে আরেক ট্যবে যাওয়ার জন্য।
Ctrl + 1-9 — যেকোন একটি নম্বর ব্যবহার করে আপনি সেই ট্যাবে যেতে পারেন।
Ctrl + B — বুকমার্ক কলাম পেজের বাম সাইডে দেখার জন্য।
Ctrl + I — বুকমার্ক কলামটি বন্ধ করার জন্য।
Ctrl + D – বর্তমান পেজটি বুকমার্ক করার জন্য।
Mouse শর্টকাটঃ
Shift – scroll down – আগের পেজে ব্যাক করার জন্য।Shift – scroll up – পরবর্তঅ পেজে ব্যাক করার জন্য।
Ctrl – scroll up — পেজের টেক্স সাইজ বড় বা zoom করার জন্য।
Ctrl – scroll down — পেজের টেক্স সাইজ ছোট বা zoom out করার জন্য।
Middle click on link —কোন লিঙ্ক নতুন ট্যাবে খোলার জন্য।
Middle click on a tab — ট্যাব বন্ধ করার জন্য।
Middle click- পেজের উপরে নিচে যাওয়ার জন্য।
বুধবার, ১৮ মার্চ, ২০১৫
শিশুর হাতে ইন্টারনেট: অভিশাপ না আশীর্বাদ?
নিজের পছন্দের সিনেমার সিডি কেনার জন্য অথবা রেফারেন্স বইয়ের জন্য কষ্ট করে দোকানে যাওয়া, চিঠি পাঠানোর জন্য পোস্ট-অফিসে দৌড়ঝাঁপ করা-এসবই এখন সেকেলে।
কারণ একটা মাত্র ক্লিকেই সামনে হাজির হয়ে যাবে পুরো বইয়ের ভাণ্ডার। এক ক্লিকেই চিঠি উড়ে যাবে হাজার মাইল। আজকের এই যুগে ব্যস্ততার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জীবনকে সহজ থেকে সহজতর করে দেয়ার প্রচেষ্টাগুলোও। আর তাই আজ এই বিশাল বিশ্ব যেন এই ক্ষুদ্র হাতের মুঠোয়।
কিন্তু ওই যে! আবারো সেই চিরায়ত বাণী।প্রত্যেকটি মুদ্রারই দুটো পিঠ থাকে। হাতের মুঠোয় ক্ষমতা থাকলে তার বিভিন্ন চমকের সাথে সাথে ভয় থাকে তার অপব্যবহারেরও। আর ঠিক এই ভয়টাই বাস্তব হয়ে দাঁড়িয়েছে এই একবিংশ শতাব্দির অদ্ভুত বিস্ময় ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে। আর এই ভয়ের একটি বড় অংশ জুড়ে রয়েছে ‘শিশুদের নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার’-এর বিষয়টি।
বর্তমানে বাচ্চাদের লালন-পালনের ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের চিন্তার ঝুলিতে যুক্ত হয়েছে নতুন বিষয়-ইন্টারনেট। হ্যাঁ! ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তা হোক কী পারদর্শিতা-বড়দের চেয়ে কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই বাচ্চারা।
মা-বাবার সাথে পাল্লা দিয়ে এখন শিশুরাও সময়ে-অসময়ে ব্যবহার করছে ইন্টারনেট। সেটা স্কুলের প্রজেক্টের উদ্দেশ্যে হোক কিংবা নিজের পছন্দের কোনো গেম আর সিনেমা ডাউনলোডের জন্য। 'ইন্টারনেট' আজ শিশুর জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
ব্রডব্যান্ড-ওয়াইফাইয়ের এই যুগে ইন্টারনেটে ব্রাউজ করা ঠিক পুতুল-গাড়ি দিয়ে খেলার মতই ছেলেখেলা। ছেলেখেলা হলেও অতটা সামান্য নয় ব্যাপারটি। বাবা-মা সন্তানের হাতে খেলনা তুলে দিয়ে যেভাবে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন, ইন্টারনেট-সংযোগ সুবিধা দিয়ে ঠিক ততোটাই চিন্তায় থাকেন।
কেননা ইন্টারনেট এমন এক জাদুরছড়ি যার প্রভাবে পুরো একটি ভবিষ্যৎ জাতি গড়াও যেমন সম্ভব তেমনি ধ্বংস করে দিতেও সময় লাগবে না। আর আজকের যুগে এই ধ্বংস ব্যাপারটাই কেন যেন প্রকট হয়ে দেখা দিচ্ছে।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন ভুল তথ্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অনেক শিশু-কিশোর-তরুন নিজেদের ঠেলে দিচ্ছে নানা অন্যায়-অপকর্মের দিকে। যার ফলে তারা ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে নৈতিকতা-মূল্যবোধ থেকে।
তাই তাদের নিজেদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য,পরিবারের ভালোর জন্য এবং সর্বোপরি দেশের উন্নতির জন্য তাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে ইন্টারনেটের ভালো দিকটির সাথে আর এরই সাথে তার মাঝে প্রবেশ করিয়ে দিতে হবে ভালো-খারাপের মাঝের পার্থক্য।
তবে তাদের খারাপের হাত থেকে রক্ষা করতে গিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার একেবারেই বন্ধ করে দেয়াটাও হবে বোকামি। কেননা এর ফলে যেমন তারা জীবনযুদ্ধে পিছিয়ে পড়বে তেমনি হঠাৎ করে ইন্টারনেটের ব্যবহার বন্ধ করার ফলে তারা হয়ে উঠতে পারে বেপরোয়া,লাগামহীন।
বন্ধু হয়েই আগলে রাখুন :
শিশুদের সাথে জড়িত প্রত্যেকটি বিষয়ই সামাল দিতে হয় খুব সতর্কতার সাথে।একটু অসাবধানতা তাদের মানসিক বিকাশের পথে ভয়ঙ্কর বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর শিশুর যেকোন পছন্দের ব্যপারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যপারটি কিছুটা স্পর্শকাতরই বটে।
বাবা-মায়ের মনে জাগা শিশুদের ‘ইন্টারনেট-ব্যবহার’ সম্পর্কীয় কিছু সাধারণ প্রশ্নের বিষয়ে চ্যাম্পস টোয়েন্টিওয়ান ডটকম কথা বলেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাসিরুল্লাহ সাইকোথেরাপী ইউনিটের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট হাজেরা খাতুন-এর সঙ্গে।
* শিশুরা ইন্টারনেটে কী করছে বা দেখছে তা জানার জন্য অভিভাবকদের কি তাদের পাশে বসে থাকা উচিত?
হাজেরা খাতুন: না। কারণ সারাক্ষণ নজরদারিতে রাখলে তারা অস্বস্তিবোধ করবে। তাদের মাঝেমাঝে নিজেদের জন্য স্পেস বা সময় দেয়া প্রয়োজন।
* যদি কখনো দেখা যায় যে তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এমন কিছু করছে বা দেখছে যা তাদের করা উচিত নয় সে ক্ষেত্রে কী শাসন করা উচিত?
হাজেরা খাতুন: যদি বকাঝকা করা হয় তাহলে ওই সময়টাতে হয়তো বাচ্চাটিকে থামিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু এর ফলে তার মাঝে ধারণা জন্মাবে যে এখানে এমন কিছু একটা আছে যেটা তাকে পরে জানতে হবে এবং সে ঠিকই অগোচরে তা পরে জেনে নিবে।
* বাবা-মা দুজনেই চাকরির প্রয়োজনে প্রায় সারাদিনই বাইরে থাকছেন। সেক্ষেত্রে বাবা-মা সন্তানের এই বিষয়টি কিভাবে মোকাবেলা করবেন?
হাজেরা খাতুন: এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসঙ্গ। এটা ঠিক যে আমাদের জীবনটা খুবই ব্যস্ত ও ক্লান্তিকর। তাই এক্ষেত্রে সবচে জরুরি হল বাবা-মায়ের সন্তানের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম মেইন্টেইন করা। দিনের মাঝে যতোটুকু সময়ই মা-বাবা বাচ্চাকে দেননা কেন ওই সময়ের মাঝেই তাকে খারাপ-ভাল এই ধারণা দিতে হবে। আরেকটি জরুরি ব্যাপার হল মা-বাবার অনুপস্থিতিতে বাচ্চাটি কার তত্ত্বাবধানে থাকছে। অবশ্যই নির্ভরযোগ্য কারো কাছেই তাকে রাখা উচিত। তবে সারাক্ষণ এই ব্যাপারে চিন্তিত থাকলে চলবেনা কেননা শিশু ইন্টারনেট ব্যবহার করে শুধু খারাপ কিছুই তো আর শিখবেনা, ভাল কিছুও তো শিখবে।
* অনেক সময় দেখা যায় যে হয়তো শিশুরা না বুঝেই ইন্টারনেটে এমন অনেক কিছু দেখে ফেলল যা তার দেখা উচিত না সেক্ষেত্রে বাবা-মায়ের করনীয় কি?
হাজেরা খাতুন: অবশ্যই এক্ষেত্রে বাবা-মাকে প্রথমেই ইন্টারনেট সিকিউরিটি সিস্টেমটি ব্যবহার করতে হবে। শিশুটি যাতে তার উপযোগী সাইটগুলো পরিদর্শনের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। আর তারপরও যদি কোনভাবে দেখেই ফেলে তবে সেক্ষেত্রে যে বিষয়টি সবচেয়ে জরুরি, তা হল সে কি সেটার কোনো প্রয়োগ তার জীবনে করছে কিনা বাবা-মায়ের তা পর্যবেক্ষণ করা, আর অবশ্যই তাকে তার ভুলগুলো সম্পর্কে বুঝানো।
* তাহলে ইন্টারনেটের ব্যবহার শিশুর জন্য কেমন হওয়া উচিত?
হাজেরা খাতুন: সর্বপ্রথম শিশুকে বুঝতে হবে। বাবা মাকে তার জায়গায় নেমে এসেই, তার বন্ধু হয়েই সন্তানের আনন্দ-চাওয়াগুলো বুঝতে হবে। ইন্টারনেটের ব্যবহার একদম বন্ধ করে দেয়া যাবেনা, তা সম্ভবও না। তবে তাকে তার উপযোগী বিষয়গুলো নিয়ে ধারণা দেয়া, শিশুদের জন্য যেসব সাইট-ব্লগ আছে সেসবের সাথে তাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া উচিত।
মনে রাখতে হবে,বাবা-মায়ের একটি অসতর্ক কদম বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে পুরো পরিবার এমনকি পুরো জাতির জন্যও। তাই বন্ধু হয়েই শিশুর দিকে বাড়িয়ে দিতে হবে হাত।
কারণ একটা মাত্র ক্লিকেই সামনে হাজির হয়ে যাবে পুরো বইয়ের ভাণ্ডার। এক ক্লিকেই চিঠি উড়ে যাবে হাজার মাইল। আজকের এই যুগে ব্যস্ততার সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে জীবনকে সহজ থেকে সহজতর করে দেয়ার প্রচেষ্টাগুলোও। আর তাই আজ এই বিশাল বিশ্ব যেন এই ক্ষুদ্র হাতের মুঠোয়।
কিন্তু ওই যে! আবারো সেই চিরায়ত বাণী।প্রত্যেকটি মুদ্রারই দুটো পিঠ থাকে। হাতের মুঠোয় ক্ষমতা থাকলে তার বিভিন্ন চমকের সাথে সাথে ভয় থাকে তার অপব্যবহারেরও। আর ঠিক এই ভয়টাই বাস্তব হয়ে দাঁড়িয়েছে এই একবিংশ শতাব্দির অদ্ভুত বিস্ময় ইন্টারনেটের ক্ষেত্রে। আর এই ভয়ের একটি বড় অংশ জুড়ে রয়েছে ‘শিশুদের নিরাপদ ইন্টারনেট ব্যবহার’-এর বিষয়টি।
বর্তমানে বাচ্চাদের লালন-পালনের ক্ষেত্রে বাবা-মায়ের চিন্তার ঝুলিতে যুক্ত হয়েছে নতুন বিষয়-ইন্টারনেট। হ্যাঁ! ইন্টারনেট ব্যবহারের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তা হোক কী পারদর্শিতা-বড়দের চেয়ে কোন দিক দিয়েই পিছিয়ে নেই বাচ্চারা।
মা-বাবার সাথে পাল্লা দিয়ে এখন শিশুরাও সময়ে-অসময়ে ব্যবহার করছে ইন্টারনেট। সেটা স্কুলের প্রজেক্টের উদ্দেশ্যে হোক কিংবা নিজের পছন্দের কোনো গেম আর সিনেমা ডাউনলোডের জন্য। 'ইন্টারনেট' আজ শিশুর জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ।
ব্রডব্যান্ড-ওয়াইফাইয়ের এই যুগে ইন্টারনেটে ব্রাউজ করা ঠিক পুতুল-গাড়ি দিয়ে খেলার মতই ছেলেখেলা। ছেলেখেলা হলেও অতটা সামান্য নয় ব্যাপারটি। বাবা-মা সন্তানের হাতে খেলনা তুলে দিয়ে যেভাবে নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন, ইন্টারনেট-সংযোগ সুবিধা দিয়ে ঠিক ততোটাই চিন্তায় থাকেন।
কেননা ইন্টারনেট এমন এক জাদুরছড়ি যার প্রভাবে পুরো একটি ভবিষ্যৎ জাতি গড়াও যেমন সম্ভব তেমনি ধ্বংস করে দিতেও সময় লাগবে না। আর আজকের যুগে এই ধ্বংস ব্যাপারটাই কেন যেন প্রকট হয়ে দেখা দিচ্ছে।
ইন্টারনেট ব্যবহার করে বিভিন্ন ভুল তথ্যের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে অনেক শিশু-কিশোর-তরুন নিজেদের ঠেলে দিচ্ছে নানা অন্যায়-অপকর্মের দিকে। যার ফলে তারা ধীরে ধীরে দূরে সরে যাচ্ছে নৈতিকতা-মূল্যবোধ থেকে।
তাই তাদের নিজেদের সুন্দর ভবিষ্যতের জন্য,পরিবারের ভালোর জন্য এবং সর্বোপরি দেশের উন্নতির জন্য তাদেরকে পরিচয় করিয়ে দিতে হবে ইন্টারনেটের ভালো দিকটির সাথে আর এরই সাথে তার মাঝে প্রবেশ করিয়ে দিতে হবে ভালো-খারাপের মাঝের পার্থক্য।
তবে তাদের খারাপের হাত থেকে রক্ষা করতে গিয়ে ইন্টারনেট ব্যবহার একেবারেই বন্ধ করে দেয়াটাও হবে বোকামি। কেননা এর ফলে যেমন তারা জীবনযুদ্ধে পিছিয়ে পড়বে তেমনি হঠাৎ করে ইন্টারনেটের ব্যবহার বন্ধ করার ফলে তারা হয়ে উঠতে পারে বেপরোয়া,লাগামহীন।
বন্ধু হয়েই আগলে রাখুন :
শিশুদের সাথে জড়িত প্রত্যেকটি বিষয়ই সামাল দিতে হয় খুব সতর্কতার সাথে।একটু অসাবধানতা তাদের মানসিক বিকাশের পথে ভয়ঙ্কর বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। আর শিশুর যেকোন পছন্দের ব্যপারের ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আরোপের ব্যপারটি কিছুটা স্পর্শকাতরই বটে।
বাবা-মায়ের মনে জাগা শিশুদের ‘ইন্টারনেট-ব্যবহার’ সম্পর্কীয় কিছু সাধারণ প্রশ্নের বিষয়ে চ্যাম্পস টোয়েন্টিওয়ান ডটকম কথা বলেছে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাসিরুল্লাহ সাইকোথেরাপী ইউনিটের ক্লিনিক্যাল সাইকোলজিস্ট হাজেরা খাতুন-এর সঙ্গে।
* শিশুরা ইন্টারনেটে কী করছে বা দেখছে তা জানার জন্য অভিভাবকদের কি তাদের পাশে বসে থাকা উচিত?
হাজেরা খাতুন: না। কারণ সারাক্ষণ নজরদারিতে রাখলে তারা অস্বস্তিবোধ করবে। তাদের মাঝেমাঝে নিজেদের জন্য স্পেস বা সময় দেয়া প্রয়োজন।
* যদি কখনো দেখা যায় যে তারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে এমন কিছু করছে বা দেখছে যা তাদের করা উচিত নয় সে ক্ষেত্রে কী শাসন করা উচিত?
হাজেরা খাতুন: যদি বকাঝকা করা হয় তাহলে ওই সময়টাতে হয়তো বাচ্চাটিকে থামিয়ে রাখা সম্ভব। কিন্তু এর ফলে তার মাঝে ধারণা জন্মাবে যে এখানে এমন কিছু একটা আছে যেটা তাকে পরে জানতে হবে এবং সে ঠিকই অগোচরে তা পরে জেনে নিবে।
* বাবা-মা দুজনেই চাকরির প্রয়োজনে প্রায় সারাদিনই বাইরে থাকছেন। সেক্ষেত্রে বাবা-মা সন্তানের এই বিষয়টি কিভাবে মোকাবেলা করবেন?
হাজেরা খাতুন: এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রসঙ্গ। এটা ঠিক যে আমাদের জীবনটা খুবই ব্যস্ত ও ক্লান্তিকর। তাই এক্ষেত্রে সবচে জরুরি হল বাবা-মায়ের সন্তানের সঙ্গে কোয়ালিটি টাইম মেইন্টেইন করা। দিনের মাঝে যতোটুকু সময়ই মা-বাবা বাচ্চাকে দেননা কেন ওই সময়ের মাঝেই তাকে খারাপ-ভাল এই ধারণা দিতে হবে। আরেকটি জরুরি ব্যাপার হল মা-বাবার অনুপস্থিতিতে বাচ্চাটি কার তত্ত্বাবধানে থাকছে। অবশ্যই নির্ভরযোগ্য কারো কাছেই তাকে রাখা উচিত। তবে সারাক্ষণ এই ব্যাপারে চিন্তিত থাকলে চলবেনা কেননা শিশু ইন্টারনেট ব্যবহার করে শুধু খারাপ কিছুই তো আর শিখবেনা, ভাল কিছুও তো শিখবে।
* অনেক সময় দেখা যায় যে হয়তো শিশুরা না বুঝেই ইন্টারনেটে এমন অনেক কিছু দেখে ফেলল যা তার দেখা উচিত না সেক্ষেত্রে বাবা-মায়ের করনীয় কি?
হাজেরা খাতুন: অবশ্যই এক্ষেত্রে বাবা-মাকে প্রথমেই ইন্টারনেট সিকিউরিটি সিস্টেমটি ব্যবহার করতে হবে। শিশুটি যাতে তার উপযোগী সাইটগুলো পরিদর্শনের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। আর তারপরও যদি কোনভাবে দেখেই ফেলে তবে সেক্ষেত্রে যে বিষয়টি সবচেয়ে জরুরি, তা হল সে কি সেটার কোনো প্রয়োগ তার জীবনে করছে কিনা বাবা-মায়ের তা পর্যবেক্ষণ করা, আর অবশ্যই তাকে তার ভুলগুলো সম্পর্কে বুঝানো।
* তাহলে ইন্টারনেটের ব্যবহার শিশুর জন্য কেমন হওয়া উচিত?
হাজেরা খাতুন: সর্বপ্রথম শিশুকে বুঝতে হবে। বাবা মাকে তার জায়গায় নেমে এসেই, তার বন্ধু হয়েই সন্তানের আনন্দ-চাওয়াগুলো বুঝতে হবে। ইন্টারনেটের ব্যবহার একদম বন্ধ করে দেয়া যাবেনা, তা সম্ভবও না। তবে তাকে তার উপযোগী বিষয়গুলো নিয়ে ধারণা দেয়া, শিশুদের জন্য যেসব সাইট-ব্লগ আছে সেসবের সাথে তাকে পরিচয় করিয়ে দেয়া উচিত।
মনে রাখতে হবে,বাবা-মায়ের একটি অসতর্ক কদম বিপর্যয় ডেকে আনতে পারে পুরো পরিবার এমনকি পুরো জাতির জন্যও। তাই বন্ধু হয়েই শিশুর দিকে বাড়িয়ে দিতে হবে হাত।
Delete হয় না এমন ফাইল বা ফোল্ডার কে Delete করুন খুব সহজে
Delete হয় না এমন ফাইল বা ফোল্ডার কে Delete করুন খুব সহজে (আপনার মেমোরি কার্ড, পেন ড্রাইভ ও কম্পিউটার থেকে)।
>> আপনার কম্পিউটার এর হাইড ফাইল বা ফোল্ডার ডিলিট করতে পারছেন না ? মেমোরি, পেনড্রাইভ বা কম্পিউটার এ ভাইরাসে আক্রান্ত করেছে এবং এমন কিছু ফোল্ডার তৈরি হয়েছে যা আপনার পক্ষে ডিলিট করা সম্ভাব না ? তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্য। হা বন্ধুরা আমি আজ আপনাদের আমনি একটি সফটওয়্যার শেয়ার করব জার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটার, মেমোরি কার্ড বা পেনড্রাইভ এর হিডেন ফাইল গুলো খুব সহজেই ডিলিট করতে পারবেন। ভয় পাবেন্না তেমন বড় কোন সফটওয়্যার না, মাত্র 1.2 MB । সফটওয়্যার টির নাম Unlocker তাহলে এখনি ডাউনলোড করুন এবং ডিলেট হয়না এমন ফাইল বা ফোল্ডার ডিলেট করুন।
>> আপনার কম্পিউটার এর হাইড ফাইল বা ফোল্ডার ডিলিট করতে পারছেন না ? মেমোরি, পেনড্রাইভ বা কম্পিউটার এ ভাইরাসে আক্রান্ত করেছে এবং এমন কিছু ফোল্ডার তৈরি হয়েছে যা আপনার পক্ষে ডিলিট করা সম্ভাব না ? তাহলে এই পোস্ট টি আপনার জন্য। হা বন্ধুরা আমি আজ আপনাদের আমনি একটি সফটওয়্যার শেয়ার করব জার মাধ্যমে আপনি আপনার কম্পিউটার, মেমোরি কার্ড বা পেনড্রাইভ এর হিডেন ফাইল গুলো খুব সহজেই ডিলিট করতে পারবেন। ভয় পাবেন্না তেমন বড় কোন সফটওয়্যার না, মাত্র 1.2 MB । সফটওয়্যার টির নাম Unlocker তাহলে এখনি ডাউনলোড করুন এবং ডিলেট হয়না এমন ফাইল বা ফোল্ডার ডিলেট করুন।
যেভাবে Delete করবেন
প্রথমে সফটওয়্যার টি আপনার কম্পিউটার এ ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন।
এবার যে ফাইল বা ফোল্ডার টি ডিলিট করবেন সেটার উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Unlocker এ ক্লিক করুন।
এবার No Action এ ক্লিক করে Delete সিলেক্ট করুন এবং ওকে ক্লিক করুন।
এবার কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন দেখুন আপনার ফাওল বা ফোল্ডার টি delete হয়ে গেছে। ( ডিলিট করার পদ্ধতি টা আপনার ফাইল বা ফোল্ডার এর উপর ভিত্তি করে একটু ভিন্ন ও হতে পারে।)
স্কিন সর্ট দিতে চেয়ে ছিলাম।
নেট টা একটু ট্রাবল করায় দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত। যদি কার বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে জানাবেন।
প্রথমে সফটওয়্যার টি আপনার কম্পিউটার এ ডাউনলোড এবং ইনস্টল করুন।
এবার যে ফাইল বা ফোল্ডার টি ডিলিট করবেন সেটার উপর রাইট বাটন ক্লিক করে Unlocker এ ক্লিক করুন।
এবার No Action এ ক্লিক করে Delete সিলেক্ট করুন এবং ওকে ক্লিক করুন।
এবার কয়েক সেকেন্ড অপেক্ষা করুন দেখুন আপনার ফাওল বা ফোল্ডার টি delete হয়ে গেছে। ( ডিলিট করার পদ্ধতি টা আপনার ফাইল বা ফোল্ডার এর উপর ভিত্তি করে একটু ভিন্ন ও হতে পারে।)
স্কিন সর্ট দিতে চেয়ে ছিলাম।
নেট টা একটু ট্রাবল করায় দিতে পারলাম না বলে দুঃখিত। যদি কার বুঝতে সমস্যা হয় তাহলে জানাবেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)